পশ্চিম বঙ্গে বুনা ধানের সাফল্য

পশ্চিমবঙ্গে ডিরেক্ট  সীডেড রাইস (DSR) /বুনা ধানের সম্ভাবনা নিয়ে একটি নিবন্ধ

১. পশ্চিমবঙ্গে DSR এর গুরুত্ব ডিরেক্ট সিডেড রাইস বা DSR পশ্চিমবঙ্গে বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে কারণ এটি বীজতলা দেওয়ার কাজ কমায়, জল সাশ্রয় করে, এবং শ্রমের খরচ কমায়। শ্রমিকের অভাব এবং জলের অভাবে, DSR একটি টেকসই বিকল্প হিসেবে উঠছে।

২. হুগলি জেলায় NABARD এর উদ্যোগ NABARD,Chalalthabaria Gona Unnayan Sanstha নামক একটি NGO-র সাথে একসাথে হুগলির ধন্যাকলি ব্লকে DSR প্রচার করছে। প্রায় ৪০-৫০ জন কৃষক এই প্রকল্পের অধীনে আছেন। দুই মাস পর তাদের প্রগ্রেস রিভিউ করলে দেখা গেছে খুবই উৎসাহজনক ফলাফল। এরপর, এই প্রকল্পকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে, Ausgram II ব্লকের কৃষকদের সাথে বিনিময় কার্যক্রম চালানো হয়, যারা দশ বছর ধরে DSR করছেন।

৩. Ausgram II এর সাফল্যের কাহিনী Ausgram II-এর কিছু গ্রাম, যেমন ভাল্কি গ্রাম, ববুইশোল, পটাপপুর, এগুলো গত দশ বছর ধরে DSR পদ্ধতি অনুসরণ করছে। কৃষক মদন সিং, জিতেন্দ্র ভক্তি সহ অনেকেই বলছেন যে এই পদ্ধতিতে খরচ কম, সময় বাঁচে, আর ফলনও প্রায় সমান। মেকানাইজেশনও বাড়ছে, যা আরও সুবিধা দিচ্ছ

এছাড়াও, কৃষকদের সাথে আলাপের সময় জানা গেছে যে DSR এবং traditional পদ্ধতির ফলনের মধ্যে খুবই সামান্য পার্থক্য রয়েছে, এমনকি কিছু কৃষক বলেছেন যে DSR পদ্ধতিতে ফলন একটু বেশি হয়।

উপসংহার Ausgram II এর সাফল্য দেখাচ্ছে যে Pশ্চিমবঙ্গে DSR ছড়িয়ে পড়তে পারে। NABARD এবং অন্যান্য সহযোগিতায় এই পদ্ধতি statewide জনপ্রিয় হয়ে উঠবে, যা ছোট ও মাঝারি কৃষকদের জন্য লাভজনক হবে।

Kulthi (Horsegram)- a neglected pulse crop of Paschimanchal,West Bengal

Sky rocketing prices of pulses have recently stirred the policy makers.  It has been decided to import tonnes & tonnes of pulses from Mozambique, Malayasia and other countries.  Although India  has  highest Pulse-acreage as well as production, yet represents the world’s most  pulse-deficient country .  India would be in need of around 2 million tonnes from other countries .  Its import would be about one fourth of global export business.  

Government   both in centre and the state has emphasized pulse production & promotion and  launched a series of initiatives.  Lentil. Moong,chickpea, etc. have  been given priority.  MSPs of these have been scaled up.  However, the scenario of West Bengal is not so  bright  as pulses compete with many crops. Under this situation we have to focus areas where opportunity cost is minimum . Again, we have to select right types of pulses in rain fed areas. Moreover, we have to relook the regional /local pulse cultivars which can withstand the agro-ecological conditions.

In the most disadvantaged areas Kulthi (horsegram) is well suited. Kulthi has been a proven crop in  hilly, sloppy, undulating and un-irrigated areas of western part of West Bengal. However, over the years it lost its charisma. During nineties Kulthi occupied about 8-9 thousand hectares.  The figure has come down to 2 thousand hec  in the state.  There has been a drastic diminution of Kulthi acrage.  Simultaneously , total production reduced to 1 thousand tonnes  in 2013-14 from 4.2 thousand tonnes during 1990-91. Its spread has been limited to the tar (very high land) of Baghmundi, Arsa and Ajodhya Hills. A lesson of hope, prospects and potential  is aired  from stress condition.

Kulthi- is practised with minimum inputs.  A single plow is given during the off-set of rainy and sowing seed is the traditional way of farming.  The month of sowing coincides with the Bengali month of Bhadra. It is heard in the hilly areas ‘ Bhadare Kulthi chas”.  The period is a lean period. Kulthi is grown at this time for food, fodder & feed. Its luxuriant growth  and uses  placed it  to an esteem social order. This is the most favoured pulse of tribal. Karam-festival  tribal is void without Kulthi. Apart, it is extensively used in  many rituals.

About one md of pulse is harvested from a bigha of tar land. Its productivity could be increased if high yielding varieties are introduced.  Madhu, Birsa Kulthi-1 & BR10 are HYVs.

Kulthi is a leguminous crop. It has soil enriching capacity. It can act as a cover crop. Its residues could be used as fodder or fuel.  Tribal would easily accept it if promoted with some logistic support as given to other pulses. 

Mandela led,South Africa won the FIFA

It was the same day...the day of May 15 but the year was different.. marked 2004

All were present..they all represented their respective countries..amongst them the chief attraction was Mandela theformer President of South Africa and beloved icon of Bafana..the blacks..yes..they are blacks by appearance but as clean as white by heart...the time was knocking..there was hurly.burly..whispering..shouting ..nothing could be heard .Voting was over..all were anxiously waiting for the results..Joseph's Blatters,the FIFA Presidebt  waived the house..it was 12.21 . a complete silence for a moment....FIFA president declared with a master stroke.."it is the Africa and South Africa ...South Africa will host world guests on 6 May 2010

Nothing was audible thereafter..the Grt.ocogenarian was crying like a baby..tears were rolling through chicks..in a chocked  broken voice said:

"We accept with humility.and without arrogance..because we are,after all equal"

The Grandeur moment witnessed Sosolaza dance.....the way of celebrating Football history..

হলুদ-মহোত্সব:ভান্ডারা
হলুদকে কেন্দ্র করে দাক্ষিনাত্রের এক দীর্ঘকালীন চালু মহোত্সব হল ভান্ডারা। মহারাষ্ট্র অঞ্চলে হলুদকে ভান্ডারা বলে। হলুদছাড়া লৌকিক দেবী খানডোবার পূজাবিধি অচল। খানডোবার এক হাতে আছে হলুদের পাত্র। তাই পবিত্র হলুদ দিয়ে সোমভাতি অমাবস্যার দিন ভক্তরা জমায়েত হন জেজুরির মন্দিরে। নাচ,গান আর হলুদ আবির খেলায় মেতে উঠে লক্ষ লক্ষ  নরনারী ।আবির ছড়িয়ে  পড়ে আকাশে বাতাসে ।মন্দিরের সারা গা সোনালী রঙে ছেয়ে যায় । এজন্য, মন্দির নগর জেজুরিকে সোনাচি জেজূরি বলে ডাকা হয়।
খানডোবার উৎসবে সামিল হয় সব সম্প্রদায়ের মানুষ।অরণ্যের সেই আদিবাসী দাঙ্গার,কোলিস,সোনার ও অনান্য  উপজাতির  লৌকিক  কূলদেবী হলেন খানডোবা। উচ্চবর্ণের  ভক্তদের কাছের দেবতা হলেন উনি।আবার জৈন ও লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়ের কাছের দেবতা খানডোবা।স্থানীয়  মুসলমান ভক্তদের কাছে মালখানা নামে পরিচিত । তারা গাদা করার জন্য উৎসবের দিন আসে। ফরাসী  ভাষায় গাদা মানে হল রৃণ পরিশোধ করা, অর্থাত মানত পুরনে অর্ঘ্য দেওয়া ।
হলুদনিয়ে উৎসবের কথা প্রাচীন  পুঁথি গ্রন্থটির রচনাতে 1260তে পাওয়া গেছে। আদি কবি  একবারর গানেও ভান্ডারার প্রশস্তি পাওয়া যায় ।